ফাইভারে সাফল্য পাওয়া যাদের লক্ষ্য তারাই সফল হতে পারে

ফাইবার একাউন্ট তৈরী করার সহজ নিয়ম

আপনি যদি এখনও একটি ফাইবার একাউন্ট তৈরী না করে থাকেন এবং ফাইভারে একাউন্ট করার জন্য একটি সম্পূর্ণ গাইড লাইন খুঁজছেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি  আপনাকে ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য কিছু প্রাথমিক কৌশল এবং কিছু সাধারণ ভুল এড়াতে আপনাকে সহায়তা করবে।

ফাইবার একাউন্টে সাইন আপ কেন প্রয়োজনীয়?

আপনি যদি ফাইভারে কোনও পরিষেবা বিক্রয় বা কিনতে চান তবে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা বাধ্যতামূলক। অন্যথায়, আপনি ফাইভারে কোনও ধরণের কাজ করতে পারবেন না।

ফাইভার একাউন্টে সাইন আপ করার আগে নিজেকে ৫ টি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন

ফাইবারে সাইন আপ করার আগে আপনি নিজেকে নিজে কিছু প্রশ্ন করুন, যে গুলোর উত্তর অবশ্যই আপনার জানা আছে। এই প্রশ্ন এবং উত্তর গুলো আপনাকে আপনার কাজ করার জন্য অনেক সাহায্য করবে। যা অতীতে অনেকেই করেছেন এবং তাদের সফলতার কাহিনী আমরাই বলেছি।

*  কেন আমি ফাইভার অ্যাকাউন্ট তৈরি করছি?

* আমি কি কমপক্ষে দুইবার  “Fiverr Terms Of Service”   পড়েছি?

* ফাইবারে কাজ করা এবং সেবা বিক্রি করার জন্য আমার কী কী দক্ষতা আছে  ?”

* আমি কি কখনো ইন্টারনেট বা কোনো অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করেছি ?

* আমি কি ইংরেজীতে কথা বুঝতে, বলতে এবং লিখতে পারি?

আপনি যদি এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর খুঁজে পান তাহলে চলুন ফাইবার একাউন্ট তৈরী করার ধাপ গুলো দেখে আসি !

প্রথম ধাপ

ফাইবার হোমপেজে “Join ” এ ক্লিক করুন।

ফাইবারে একাউন্ট তৈরী করার সহজ নিয়ম এবং ধাপ।

দ্বিতীয় ধাপ

একটি বৈধ ইমেল এড্ড্রেস রাখুন এবং “Continue ” ক্লিক করুন।

ফাইবারে একাউন্ট তৈরী করার সহজ নিয়ম এবং ধাপ।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: আপনি নিজের ফেসবুক বা গুগল কানেক্ট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমেও সাইন আপ করতে পারেন তবে এ দুটির একটি ও ভালো পদ্ধতি নয়, এবং আমরা কাউকে এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে বলি না । সে ক্ষেত্রে প্রোফেসনাল ইমেইল এড্ড্রেস থাকাটাই ভালো।

তৃতীয় ধাপ

আপনার সম্পূর্ণ নাম টি ব্যবহার করুন এবং একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট আপ করুন এবং “Join ” ক্লিক করুন।

ফাইবারে একাউন্ট তৈরী করার সহজ নিয়ম এবং ধাপ।

মনে রাখবেন: আপনার ব্যবহারকারীর নামটি  ১৫ টি অক্ষরের মধ্যে হতে হবে এবং এতে বিশেষ অক্ষর থাকতে পারবে না। যেমন : Hasan Ahmed . এবং এতে কোনো প্রকার সাংক্ষেতিক শব্দ ব্যবহার  করা হয় নি।  যেমন : (#@$%^&*){}[] ইত্যাদি।

গুরুত্বপূর্ণ দ্রষ্টব্য: আপনার একাউন্টটির নাম একবার নির্বাচিত হয়ে গেলে আপনি নিজের বর্তমান প্রোফাইলটি ডিলিট বা বনধ না করা পর্যন্ত এটি কখনই পরিবর্তন করা যাবে না।  তাই বুদ্ধিমানেই কাজ হবে আপনার একাউন্টটের নামটি বেছে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় নিন। এ ক্ষেত্রে একটি ভালো পরামর্শ হলো আপনার প্রকৃত নামটি ফাইবার একাউন্ট ব্যবহারকারীর নাম হিসাবে ব্যবহার করা। যদি তা না পাওয়া যায় তবে আপনি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ বা যে বিষয় নিয়ে আপনি ফাইবারে সেবা বা কাজ করবেন সে বিষয়ের নাম ব্যবহার করে আপনার একাউন্ট নামটি সম্পূর্ণ করতে পারেন । উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি গ্রাফিক্স সেবা দিতে চান তবে আপনার একাউন্টটের নামের শেষে, “গ্রাফিক ক্রিয়েশনস”, “গ্রাফিকস আইডিয়া” ইত্যাদি ব্যবহার করা উচিত।  

চুতর্থ ধাপ

এখন, আপনি একটি নিবন্ধিত ফাইবার ব্যবহারকারী। ফাইভার আপনার সরবরাহিত ইমেল ঠিকানায় আপনাকে একটি ভেরিফিকেশন মেইল ​​প্রেরণ করবে । “Activate your account” এ ক্লিক করুন এবং এর মাধ্যমে আপনার  ফাইবার একাউন্টটে সাইন আপ হয়েছে। 

ফাইবারে একাউন্ট তৈরী করার সহজ নিয়ম এবং ধাপ।

গুরুত্বপূর্ণ দ্রষ্টব্য: এই কনফারমেশন ইমেলটির মেয়াদ ৩০ দিন পর্যন্ত থাকে, অর্থাৎ এই কনফারমেশন ইমেইলটি ৩০ দিনের জন্য বৈধ হবে । আপনি যদি ৩০ দিনের পর সাইন আপ করেন তবে “Resend” অপশনে ক্লিক করুন এবং  পরবর্তী ৩০ দিনের জন্য আপনি আরও একটি কনফারমেশন ইমেইল পাবেন।

ফাইবারে গিগ তৈরি এবং রাঙ্ক করার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন

আপনি যদি এখনও একটি ফাইবার একাউন্ট তৈরী না করে থাকেন এবং ফাইভারে একাউন্ট করার জন্য একটি সম্পূর্ণ গাইড লাইন খুঁজছেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি  আপনাকে ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য কিছু প্রাথমিক কৌশল এবং কিছু সাধারণ ভুল এড়াতে আপনাকে সহায়তা করবে। ফাইবার একাউন্টে সাইন আপ কেন প্রয়োজনীয়? আপনি যদি ফাইভারে কোনও পরিষেবা বিক্রয় বা কিনতে চান তবে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা বাধ্যতামূলক। অন্যথায়, আপনি ফাইভারে কোনও ধরণের কাজ করতে পারবেন না। ফাইভার একাউন্টে সাইন আপ করার আগে নিজেকে ৫ টি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন ফাইবারে সাইন আপ করার আগে আপনি নিজেকে নিজে কিছু প্রশ্ন করুন, যে গুলোর উত্তর অবশ্যই আপনার জানা আছে। এই প্রশ্ন এবং উত্তর গুলো আপনাকে আপনার কাজ করার জন্য অনেক সাহায্য করবে। যা অতীতে অনেকেই করেছেন এবং তাদের সফলতার কাহিনী আমরাই বলেছি। *  কেন আমি ফাইভার অ্যাকাউন্ট তৈরি করছি? * আমি কি কমপক্ষে দুইবার  “Fiverr Terms Of Service”   পড়েছি? * ফাইবারে কাজ করা এবং সেবা বিক্রি করার জন্য আমার কী কী দক্ষতা আছে  ?” * আমি কি কখনো ইন্টারনেট বা কোনো অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করেছি ? * আমি কি ইংরেজীতে কথা বুঝতে, বলতে এবং লিখতে পারি? আপনি যদি এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর খুঁজে পান তাহলে চলুন ফাইবার একাউন্ট তৈরী করার ধাপ গুলো দেখে আসি ! প্রথম ধাপ ফাইবার হোমপেজে “Join ” এ ক্লিক করুন। দ্বিতীয় ধাপ একটি বৈধ ইমেল এড্ড্রেস রাখুন এবং “Continue ” ক্লিক করুন। বিশেষ দ্রষ্টব্য: আপনি নিজের ফেসবুক বা গুগল কানেক্ট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমেও সাইন আপ করতে পারেন তবে এ দুটির একটি ও ভালো পদ্ধতি নয়, এবং আমরা কাউকে এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে বলি না । সে ক্ষেত্রে প্রোফেসনাল ইমেইল এড্ড্রেস থাকাটাই ভালো। তৃতীয় ধাপ আপনার সম্পূর্ণ নাম টি ব্যবহার করুন এবং একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট আপ করুন এবং “Join ” ক্লিক করুন। মনে রাখবেন: আপনার ব্যবহারকারীর নামটি  ১৫ টি অক্ষরের মধ্যে হতে হবে এবং এতে বিশেষ অক্ষর থাকতে পারবে না। যেমন : Hasan Ahmed . এবং এতে কোনো প্রকার সাংক্ষেতিক শব্দ ব্যবহার  করা হয় নি।  যেমন : (#@$%^&*){}[] ইত্যাদি। গুরুত্বপূর্ণ দ্রষ্টব্য: আপনার একাউন্টটির নাম একবার নির্বাচিত হয়ে গেলে আপনি নিজের বর্তমান প্রোফাইলটি ডিলিট বা বনধ না করা পর্যন্ত এটি কখনই পরিবর্তন করা যাবে না।  তাই বুদ্ধিমানেই কাজ হবে আপনার একাউন্টটের নামটি বেছে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় নিন। এ ক্ষেত্রে একটি ভালো পরামর্শ হলো আপনার প্রকৃত নামটি ফাইবার একাউন্ট ব্যবহারকারীর নাম হিসাবে ব্যবহার করা। যদি তা না পাওয়া যায় তবে আপনি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ বা যে বিষয় নিয়ে আপনি ফাইবারে সেবা বা কাজ করবেন সে বিষয়ের নাম ব্যবহার করে আপনার একাউন্ট নামটি সম্পূর্ণ করতে পারেন । উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি গ্রাফিক্স সেবা দিতে চান তবে আপনার একাউন্টটের নামের শেষে, “গ্রাফিক ক্রিয়েশনস”, “গ্রাফিকস আইডিয়া” ইত্যাদি ব্যবহার করা উচিত।   চুতর্থ ধাপ এখন, আপনি একটি নিবন্ধিত ফাইবার ব্যবহারকারী। ফাইভার আপনার সরবরাহিত ইমেল ঠিকানায় আপনাকে একটি ভেরিফিকেশন মেইল ​​প্রেরণ করবে । “Activate your account” এ ক্লিক করুন এবং এর মাধ্যমে আপনার  ফাইবার একাউন্টটে সাইন আপ হয়েছে।  গুরুত্বপূর্ণ দ্রষ্টব্য: এই কনফারমেশন ইমেলটির মেয়াদ ৩০ দিন পর্যন্ত থাকে, অর্থাৎ এই কনফারমেশন ইমেইলটি ৩০ দিনের জন্য বৈধ হবে । আপনি যদি ৩০ দিনের পর সাইন আপ করেন তবে “Resend” অপশনে ক্লিক করুন এবং  পরবর্তী ৩০ দিনের জন্য আপনি আরও একটি কনফারমেশন ইমেইল পাবেন। ফাইবারে গিগ তৈরি এবং রাঙ্ক করার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন

আপনি যদি এখনও একটি ফাইবার একাউন্ট তৈরী না করে থাকেন এবং ফাইভারে একাউন্ট করার জন্য একটি সম্পূর্ণ গাইড লাইন খুঁজছেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি  আপনাকে ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য কিছু প্রাথমিক কৌশল এবং কিছু সাধারণ ভুল এড়াতে আপনাকে সহায়তা করবে। ফাইবার একাউন্টে সাইন আপ কেন প্রয়োজনীয়? আপনি যদি ফাইভারে কোনও পরিষেবা বিক্রয় বা কিনতে চান তবে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা বাধ্যতামূলক। অন্যথায়, আপনি ফাইভারে কোনও ধরণের কাজ করতে পারবেন না। ফাইভার একাউন্টে সাইন আপ করার আগে নিজেকে ৫ টি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন ফাইবারে সাইন আপ করার আগে আপনি নিজেকে নিজে কিছু প্রশ্ন করুন, যে গুলোর উত্তর অবশ্যই আপনার জানা আছে। এই প্রশ্ন এবং উত্তর গুলো আপনাকে আপনার কাজ করার জন্য অনেক সাহায্য করবে। যা অতীতে অনেকেই করেছেন এবং তাদের সফলতার কাহিনী আমরাই বলেছি। *  কেন আমি ফাইভার অ্যাকাউন্ট তৈরি করছি? * আমি কি কমপক্ষে দুইবার  “Fiverr Terms Of Service”   পড়েছি? * ফাইবারে কাজ করা এবং সেবা বিক্রি করার জন্য আমার কী কী দক্ষতা আছে  ?” * আমি কি কখনো ইন্টারনেট বা কোনো অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করেছি ? * আমি কি ইংরেজীতে কথা বুঝতে, বলতে এবং লিখতে পারি? আপনি যদি এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর খুঁজে পান তাহলে চলুন ফাইবার একাউন্ট তৈরী করার ধাপ গুলো দেখে আসি ! প্রথম ধাপ ফাইবার হোমপেজে “Join ” এ ক্লিক করুন। দ্বিতীয় ধাপ একটি বৈধ ইমেল এড্ড্রেস রাখুন এবং “Continue ” ক্লিক করুন। বিশেষ দ্রষ্টব্য: আপনি নিজের ফেসবুক বা গুগল কানেক্ট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমেও সাইন আপ করতে পারেন তবে এ দুটির একটি ও ভালো পদ্ধতি নয়, এবং আমরা কাউকে এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে বলি না । সে ক্ষেত্রে প্রোফেসনাল ইমেইল এড্ড্রেস থাকাটাই ভালো। তৃতীয় ধাপ আপনার সম্পূর্ণ নাম টি ব্যবহার করুন এবং একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট আপ করুন এবং “Join ” ক্লিক করুন। মনে রাখবেন: আপনার ব্যবহারকারীর নামটি  ১৫ টি অক্ষরের মধ্যে হতে হবে এবং এতে বিশেষ অক্ষর থাকতে পারবে না। যেমন : Hasan Ahmed . এবং এতে কোনো প্রকার সাংক্ষেতিক শব্দ ব্যবহার  করা হয় নি।  যেমন : (#@$%^&*){}[] ইত্যাদি। গুরুত্বপূর্ণ দ্রষ্টব্য: আপনার একাউন্টটির নাম একবার নির্বাচিত হয়ে গেলে আপনি নিজের বর্তমান প্রোফাইলটি ডিলিট বা বনধ না করা পর্যন্ত এটি কখনই পরিবর্তন করা যাবে না।  তাই বুদ্ধিমানেই কাজ হবে আপনার একাউন্টটের নামটি বেছে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় নিন। এ ক্ষেত্রে একটি ভালো পরামর্শ হলো আপনার প্রকৃত নামটি ফাইবার একাউন্ট ব্যবহারকারীর নাম হিসাবে ব্যবহার করা। যদি তা না পাওয়া যায় তবে আপনি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ বা যে বিষয় নিয়ে আপনি ফাইবারে সেবা বা কাজ করবেন সে বিষয়ের নাম ব্যবহার করে আপনার একাউন্ট নামটি সম্পূর্ণ করতে পারেন । উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি গ্রাফিক্স সেবা দিতে চান তবে আপনার একাউন্টটের নামের শেষে, “গ্রাফিক ক্রিয়েশনস”, “গ্রাফিকস আইডিয়া” ইত্যাদি ব্যবহার করা উচিত।   চুতর্থ ধাপ এখন, আপনি একটি নিবন্ধিত ফাইবার ব্যবহারকারী। ফাইভার আপনার সরবরাহিত ইমেল ঠিকানায় আপনাকে একটি ভেরিফিকেশন মেইল ​​প্রেরণ করবে । “Activate your account” এ ক্লিক করুন এবং এর মাধ্যমে আপনার  ফাইবার একাউন্টটে সাইন আপ হয়েছে।  গুরুত্বপূর্ণ দ্রষ্টব্য: এই কনফারমেশন ইমেলটির মেয়াদ ৩০ দিন পর্যন্ত থাকে, অর্থাৎ এই কনফারমেশন ইমেইলটি ৩০ দিনের জন্য বৈধ হবে । আপনি যদি ৩০ দিনের পর সাইন আপ করেন তবে “Resend” অপশনে ক্লিক করুন এবং  পরবর্তী ৩০ দিনের জন্য আপনি আরও একটি কনফারমেশন ইমেইল পাবেন। ফাইবারে গিগ তৈরি এবং রাঙ্ক করার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.